১। সংযোগানন্দ গিরি স্মৃতি মন্দির ও মহাশশ্মান, গাবতলা ।
শত বছরের কাল পরিক্রমায় কুল্যা ইউনিয়নস্থিত গাবতলা গ্রামে শ্রীশ্রী সংযোগানন্দ গিরির স্মৃতি মন্দির রয়েছে। এই মন্দিরে প্রতি বছর বুদ্ধ পুর্ণিমাতে মহাসমারোহে তিন দিনব্যাপী বিভিন্ন পুজা ও অনুষ্ঠান হয়ে থাকে। এ পুজানুষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে— প্রথম দিন অধিবাস ও সমবেত উপাসনা। দ্বিতীয় দিন উষালগ্নে মঙ্গল আরতি, প্রভাতী শিবসঙ্গীত, শিবপূজা, বিষ্ণুপূজা, গুরুপূজা, সপ্তসতী চণ্ডী পাঠ, পুষ্পাঞ্জলি ও দুপুরে মহাপ্রসাদ বিতরণ। বিকালে ধর্মসভা ও বিশ্বশান্তিকল্প্পে সমবেত প্রার্থনা এবং রাতে স্মৃতি মন্দিরে মহাশক্তির পূজা ও সমবেত প্রার্থনা। তৃতীয় দিন শীতলা দেবীর পূজা ও হোম। এ উপলক্ষে কুমিল্লা, ব্রাহ্মনবাড়িয়া, সিলেট, ঢাকা ও নারায়নগঞ্জ জেলা সহ বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা এবং ভারত হতে বহু পুন্যার্থীর শুভাগমন ঘটে।
যাতায়াত - আশাশুনি উপজেলা থেকে সিএনজি/ রিক্সা যোগে গুনাকরকাটি বাজারে আসা যায়।
ভাড়ার হার- ১৫ -২০ টাকা। (জনপ্রতি)
২। হযরত কালাই শাহ (রঃ) এর মাজার, গুনাকরকাটি।
সুদুর সৌদি আরব থেকে ৩৬০ মতান্তরে ৩৫০ জন আওলিয়া দেবিদ্বারের উটখাড়া এলাকায় ইসলাম প্রচারের জন্য আগমন করে। তাদের মধ্য থেকে হযরত কালাই শাহ (রাঃ) গুনাকরকাটি গ্রামে আসেন এবং এখানেই তিনি ইসলাম ধর্মের ব্যাপক প্রসার ঘটান। যার নির্দশন এখনকার এই মাজার। প্রতি বছর এই মাজারে বিভিন্ন বার্ষিক ওরশ ও মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। বর্তমানে এখানে একটি এতিমখানা সহ মাজার উন্নয়নের কাজ চলতেছে।
আশাশুনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স গেইট থেকে সিএনজি/ রিক্সা যোগে বাজারে আসা যায়।
ভাড়ার হার- ১৫ -২০ টাকা। (জনপ্রতি)
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস